নিশ্চয়ই এটা সম্মানিত কুরআন (৫৬:৭৭)
লওহে মাহফুজে সংরক্ষিত (৫৬:৭৮) (৪৩:৪)
নাজিল হয়েছে আল্লাহর পক্ষ হতে (৬৯:৪৩) (৫৬:৮০)
নাজিল হয়েছে জিব্রীলের মাধ্যমে (26-193)
নাজিল হয়েছে রাসুল সাঃ এর অন্তরে (2-97) (26-194)
নাজিল হয়েছে আরবি ভাষায় (26-195)
নাজিল হয়েছে ধীরে ধীরে (25-32) (17-106)
কুরআন রাসূলের মুখের বানি (69-40) (81-19)
কুরআন নাজিল হয়েছে রমজান মাসে (2-185)
কুরআন নাজিল হয়েছে সম্মানিত রাত্রে (44-3)
কুরআন নাজিল হয়েছে বরকতময় রাত্রে (97-1)
কুরআন আল্লাহ্ জমা করেছেন (75-17)
আল্লাহ্ নিজেই ব্যাখ্যা করেছেন (75-19)
আল্লাহ্ নিজেই তফসীর করেছেন (25-33)
আল্লাহ্ কিতাব নাজিল করেছেন (6-155)(4-105+236)
আল্লাহ্ কুরআন নাজিল করেছেন (6-19) (12-3)
এটাই কুরআন ও কিতাব (27-1)(41-2+3)(43-2+3)
এই কিতাব আল্লাহ্ নাজিল করেছেন এতে কোন সন্দেহ নেই (32-2)(2-2)
এই কুরআন মানা আল্লাহ্ ফরজ করেছেন (28-85)
মুনকারীনে কুরআন হওয়া হারাম (21-50)
এই কুরআন একমাত্র হেদায়েতের কিতাব (2-2) (17-9)
দীনের জন্য কুরআন ছাড়া অন্য কিতাব মানা শির্ক (2-79) (3-78)
এভাবেই আল্লাহ্ আমাদের জন্য একমাত্র হেদায়েতের বানি কুরআনুল কারীম হেফাজত করেছেন (15-9)
আল্লাহ্ বলেন, তিনি যা করেন, তৎসম্পর্কে তিনি জিজ্ঞাসিত হবেন না এবং তাদেরকে জিজ্ঞেস করা হবে।
(সূরাঃ আম্বিয়া, আয়াতঃ ২৩)
আমরা আল্লাহর দাস। আমাদের একটাই কাজ শুধু শুনলাম ও মানলাম । আল্লাহ্ বলেন, মুমিনদের বক্তব্য কেবল এ কথাই যখন তাদের মধ্যে ফয়সালা করার জন্যে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের দিকে তাদেরকে আহবান করা হয়, তখন তারা বলেঃ আমরা শুনলাম ও আদেশ মান্য করলাম। তারাই সফলকাম। (আন-নূর, আয়াতঃ ৫১)
কুরআন ব্যাখ্যার দায়িত্ব একমাত্র আল্লাহর (৭৫:১৯)
আর আল্লাহ কুরআনেই কুরআনের ব্যাখ্যা দিয়েছেন! (৩:১৩৮)
বার্তাবাহক এর দায়িত্ব বার্তা (কুরআন) পৌছে দেন। (৫:৬৭)
আমার প্রতি যা নাযিল করা হয়, আমি কেবল তারই অনুসরণ করি। আর আমি একজন সুস্পষ্ট সতর্ককারী মাত্র’।(৪৬:৯)
বিধান একমাত্র আল্লাহরই। (১২:৪০)
তাঁর সিদ্ধান্তে তিনি কাউকে শরীক করেন না।(১৮:২৬)
আল্লাহ বলেন, আমি কিতাবে কোন ত্রুটি করিনি। (৬:৩৮)
পড় তোমার রবের নামে। (৯৬:১)
এই সেই কিতাব, যাতে কোন সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য হিদায়াত। ২:২
বিধান দাতা আল্লাহ, ১২;৪০/১৬;৫১
দ্বীনের বিধান হল এক মাত্র কোরান ২১:১০/২৯:৫১/১২:১১১/৬৮:৪৪/২৯:৫১/৬:১১৪,১৫৫/২০:৯৯,১০১/ ৩৯:২৩/৬:১৫৫/৫:৪৬/৭:৩/৭;৩৬/৫৪:১৭,২২,৩২,৪০/৮১:২৭/১৭৯/৭২:১৭/
এই কোরানকেও আল্লাহ হাদিস বলেছেন। ৩৯:২৩/১২:১১১/৬৮:৪৪/৪৫:৬/৭:৩৬/৫৬;৮১/৫৬;৮২/
কোরানের বাইরে যা কিছু দ্বীনের বিধান হিসেবে আছে তা হল লাহুয়াল হাদিস(অবান্তর হাদিস)। ৩১:৬/২:৭৯/৩:৭৮
নাজিলকৃত বিধান দ্বারা যারা দ্বীনের বিষয়ে ফয়সালা করে না তারা জালেম,ফাসেক, কাফের, ৫:৪৪,৪৫,৪৭
নাজিলকৃত বিধান দিয়ে ফয়সালা দিতে হবে, ৫;৪৮
কোরান হল সর্ব শ্রেষ্ঠ সত্য হাদিস,৩৯:২৩
আল্লাহর নেয়ামতের হাদিস প্রকাশ করুন ৯৩;১১
আল্লাহর চাইতে সত্য হাদিস কার? ৪;৮৭
কোরান যথেষ্ঠ ২৯:৫১
Credit via Facebook Post of Saddam Hossain